গ্রামীণ দারিদ্র্য বিমোচন ও পুষ্টি নিরাপত্তায় প্রাণিসম্পদ কৃষিনির্ভর বাংলাদেশে জাতীয় অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি, পুষ্টি নিরাপত্তা এবং দরিদ্রতা নিরসনে প্রাণিসম্পদের অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ একটি সম্ভাবনাময় ও লাভজনক শিল্প হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সেই সাথে উপযুক্ত প্রযুক্তির উদ্ভাবন এবং সম্প্রসারণ প্রাণিসম্পদ খাতকে আজ কর্মসংস্থান ও গ্রামীণ দারিদ্র্য বিমোচনের একটি অন্যতম প্রধান হাতিয়ারে পরিণত করেছে। দেশের বেকার জনগোষ্ঠী এবং নারীরা প্রাণিসম্পদ পালনে সম্পৃক্ত হয়ে আত্মকর্মসংস্থানের পথ খুঁজে পেয়েছে।
খাদ্য নিরাপত্তা ও আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে ইক্ষু চাষের গুরুত্ব ইক্ষু একটি অন্যতম খাদ্য তথা শিল্পজাত ফসল। এটিকে দুর্যোগ সহনশীল ফসল বলা হয়, যা খরা, বন্যা ও জলাবদ্ধতা সহিষ্ণু। বাংলাদেশে ৩০টি কৃষি পরিবেশ অঞ্চলের ১২টিতে মোট ০.১৭ মিলিয়ন হেক্টর জমিতে ইক্ষু ভালো হয়। তবে সারা দেশেই চিবিয়ে খাওয়া ও গুড় উৎপাদনকারী আখের জাত চাষ করা হয়। একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের মস্তিষ্কের সুষ্ঠু বিকাশে প্রতি মিনিটে ১০০ গ্রাম ব্রেনের জন্য ৭৭.০ মিলিগ্রাম গ্লুকোজ প্রয়োজন। বিশ্ব খাদ্য সংস্থার সুপারিশ মতে প্রতি বছর ন্যূনতম ১০ কেজি চিনি ও ৩ কেজি গুড়
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস